- অবশ্যই সতর্ক হতে হবে যে ওখানে কোন ইলেক্ট্রিক, গ্যাস, পানি, পয়:নিষ্কাশন ইত্যাদির কোন কানেকশন মাটির নিচে যায়নি।
- একটি স্থায়ী জায়গাতে লেভেল বা বেঞ্চমার্ক দিতে হবে
- মাটি কাটার লে-আউট দিতে হবে
- মাটি কাটার সময় মাটি কাটার স্লোপ খেয়াল রাখতে হবে
- মাটি কাটার গভীরতা ঠিক রাখতে হবে
- মাটি কাটার পর এর তলার মাটি যদি সন্তোষজনক না হয় তাহলে জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের সাথে কথা বলতে হবে।
- ব্যাক ফিল প্রয়োজনের হলে তা জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ অনুসারে করতে হবে।
- ব্যাকফিল করার পর এর কমপ্যাকশন ঠিকমত করতে হবে, সেই জন্য ধাপে ধাপে ব্যাকফিল করা যেতে পারে। জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে।
- মাটি যদি বাহিরের দিকে যায় তাহলে মাটি সরানোর হিসাব রাখতে হবে
- বর্ষার সময় মাটি কাটা হলে তা ত্রিপল বা অন্য কিছু দিয়ে ঢাকার ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে বৃষ্টির কারণে মাটি ধসে না পড়ে
- প্রয়োজনে শোর প্রটেকশন বা শোর পাইল করতে হবে
- বেজমেন্ট এর কাজ হলে মাটি কাটার সাথে সাথেই ম্যাটের কাজ করতে হবে, শেয়ারওয়ালের কাজ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে একবারে মাটি না কেটে ধাপে ধাপে করা যেতে পারে। একবারে মাটি কাটলে অবশ্যই ব্রেসিং এর ব্যবস্থা করতে হবে।
- আশেরপাশে থেকে পানির সিপেজের কারণে মাটি ধ্বস না হয় সেই জন্য ড্রাম শীট ব্যবাহর করা যেতে পারে।
Tags:
ইঞ্জিনিয়ারিং টিপস